Google search engine
Homeঅন্যান্যপ্রবাসলন্ডনে তারেক রহমানের সঙ্গে বাংলাদেশ হাইকমিশনারের কথোপকথন

লন্ডনে তারেক রহমানের সঙ্গে বাংলাদেশ হাইকমিশনারের কথোপকথন

মাহবুব আলী খানশূর, যুক্তরাজ্য প্রতিনিধি

উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে গিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। গত বুধবার বাংলাদেশ সময় বিকেলে তাকে বহনকারী বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিমানবন্দরে বড় ছেলে তারেক রহমান, পুত্রবধূ জুবাইদা রহমান ও দলের নেতারা তাকে স্বাগত জানান। সেখানে ছিলেন যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার হজরত আলী খানও। বিমানবন্দরেই তারেক-জুবাইদাসহ অন্যদের সঙ্গে হৃদ্যতাপূর্ণ আলাপ হয় তার।

জানা গেছে, ওইদিন খালেদা জিয়াকে বহনকারী বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি হিথ্রো বিমানবন্দরে পৌঁছাতে নির্দিষ্ট সময়ের চেয়ে এক ঘণ্টা দেরি করে। এসময় বিমানবন্দরের ভিভিআইপি রুমে তারেক রহমান ও তার স্ত্রী জুবাইদার সঙ্গে যুক্তরাজ্যের বাংলাদেশ হাইকমিশনারের আন্তরিকতাপূর্ণ কুশল বিনিময় ও কথাবার্তা হয়।

সেখানে উপস্থিত যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি আব্দুল মালেক ও সাধারণ সম্পাদক কয়সর এম আহমেদের সঙ্গেও হাইকমিশনারের কুশল বিনিময় হয়। এসময় হাইকমিশনারের সঙ্গে আরও তিনজন কর্মকর্তা সেখানে উপস্থিত ছিলেন।

ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার জানান, বাংলাদেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার লন্ডনে চিকিৎসা নেওয়ার খবর পেয়ে হাইকমিশনের পক্ষ থেকে আমরা তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও যুক্তরাজ্য বিএনপির সঙ্গে যোগাযোগ রাখি। হিথ্রোতে তার এয়ার অ্যাম্বুলেন্স অবতরণের পর আমি ও হাইকমিশনের হেড অব চ্যান্সেরি শাহরিয়ার মোশারফ ফুলের তোড়া দিয়ে অভ্যর্থনা জানাই। সাবেক প্রধানমন্ত্রী আমাদের সঙ্গে কুশল বিনিময়ের পর সবাইকে তার জন্য দোয়া করতে বলেন।

তিনি জানান, নানা ধরনের অসুস্থতা ও দীর্ঘ সফরের কারণে খালেদা জিয়াকে ক্লান্ত দেখা গেলেও পরিবারের সদস্যদের দেখে তার সেই ক্লান্তি দূর হয়ে গিয়েছিল বলে মনে হয়েছে। বড় ছেলে তারেক রহমান ও তার স্ত্রী জুবাইদা রহমানের সঙ্গে কথা বলে প্রথমেই জানতে চান প্রিয় নাততি জাইমা রহমানের কথা।

হাইকমিশনার আরও জানান, হাইকমিশনের পক্ষ থেকে আমরা যখন ভিভিআইপি রুমে অপেক্ষা করছিলাম সেই রুমে তারেক রহমান ও তার স্ত্রীও ছিলেন। প্রায় ঘণ্টাখানেক আমরা একই রুমে ছিলাম। অত্যন্ত আন্তরিকা ও হৃদ্যতাপূর্ণ পরিবেশে আমাদের মাঝে কথা হয়। জুবাইদা রহমানও আন্তরিকতা ও হাসিমুখে আমাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।

RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -
Google search engine

Most Popular

Recent Comments